পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
১৮৯৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি এই রকম একটি মাঘী পূর্ণিমার দিন আলমপুর মঠ থেকে তিনটি ডিঙি করে স্বামীজি এসেছিলেন। এবছর ১২১ বছর উপলক্ষে ডিঙি করে যোগদ্যা রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ বিমলাত্মানন্দ মহারাজ বা তাপস মহারাজ, গোলপার্ক রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের দিব্যপ্রতানন্দজি প্রমুখ এদিন বাগবাজার থেকে এসেছিলেন। সকাল থেকে শ’য়ে শ’য়ে ভক্ত এই বাড়িতে এসে ঠাকুরের পুজো দিয়েছেন ও প্রসাদ গ্রহণ করেছেন। ঘোষ পরিবারের সদস্য সুব্রত ঘোষ বলেন, গত ১২০ বছর ধরে এই পরম্পরা আমরা বজায় রেখেছি। আমাদের পরের প্রজন্মও এইভাবে ঠাকুরের প্রথম পুজোর দিনটি পালন করবে।