বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
শুক্রবার সেখানে গিয়ে দেখা গেল, ভস্মাবশেষ সরানোর কাজ চলছে। ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে পোড়া সব্জি থেকে সাইকেল, মোটর সাইকেল। ওই আগুনে পুড়ে মৃত্যু হওয়া যুবকের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় এদিন। এদিন হিডকোর এক প্রতিনিধিদল ওই এলাকা পরিদর্শন করে। দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু এদিন বলেন, তদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর এ বিষয়ে পরবর্তী কথা বলব।
মিষ্টির দোকানদার অনুকূল মণ্ডল ও মুরগির মাংসের দোকানদার দেবাশিস নস্করকে এদিন দেখা গেল পুড়ে যাওয়া দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে মাথা চাপড়াচ্ছেন। দেবাশিসবাবু বলেন, ৫ বছর ধরে ব্যবসা করছি। সব শেষ হয়ে গেল। অনুকূলবাবু বলেন, আমার লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। এরকম সবারই কমবেশি ক্ষতি হয়েছে। চায়ের দোকানদার সাগর মণ্ডলের দাবি, আমরা ক্ষতিপূরণ চাই। আমাদের পুড়ে যাওয়া দোকানগুলি এখনও পরিষ্কার করা হয়নি। আমরা সবাই মিলে আলোচনা করে দাবি জানাব।
এদিন দেখা গেল, যেসব দোকান পুড়ে গিয়েছে সেগুলি আর আলাদা করে চেনার উপায় নেই। দোকানদাররা নিজেদের উদ্যোগে পুড়ে যাওয়া অংশের কিছুটা পরিষ্কার করেছেন। টিন সহ যে জিনিসগুলি কাজে লাগতে পারে সেগুলো সরানো হয়। জানা গিয়েছে, কতজন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, কত টাকার সম্পত্তি নষ্ট হয়েছে সহ বিস্তারিত তদন্ত রিপোর্ট নবদিগন্ত কর্তৃপক্ষ তৈরি করছে। সেই রিপোর্ট হিডকোর উচ্চ কর্তৃপক্ষের কাছে জমা পড়বে। যে বাজারটির একাংশ পুড়ে গিয়েছে, তারই কাছে একটি বাজার তৈরি করা হচ্ছে, সেখানে ওই দোকানদারদের পুনর্বাসন দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে।