বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
এদিকে, ধারাবাহিক এই গুজব কাণ্ড সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে রামনগর, উস্তি, ফলতা, পাড়ুলিয়া উপকূল ও নোদাখালি থানার পুলিস আধিকারিকদের। কীভাবে এর মোকাবিলা করা যায় তা নিয়ে পুলিস কর্তারা ময়দানে নেমেছেন। ফলতা জুড়ে দিন ও রাতের বেলায় রাস্তা ও অলিগলি, উৎসবের জায়গাতে সিভিক ভলান্টিয়ার ও স্থানীয় যুবকদের নিয়ে গ্রুপ তৈরি করে পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গাড়ি নিয়ে পুলিস আধিকারিকরা টহল দিচ্ছেন ঘন ঘন। উস্তি এলাকায় বাজারে বাজারে, বাস স্ট্যান্ডে গিয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে নোদাখালি থানা এলাকায় বিভিন্ন রাস্তায় টহল দিল র্যা ফ। সিভিক ও পুলিস কর্মীরা মোটরবাইক ও সাইকেল নিয়ে র্যা লি করেন। পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গাতে ফেস্টুন দিয়ে গুজব বন্ধে সকলের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। এদিন বিকেলে বজবজ-২ বিডিও অফিসে নোদাখালির থানার পুলিস, গ্রাম পঞ্চায়েত পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের সদস্যদের নিয়ে বৈঠক হয়। সেখানে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি, সহ-সভাপতির সামনে গুজব মোকাবিলার জন্য পরিকল্পনা নেওয়া হয়। জেলা পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, কোথা থেকে কে এই গুজব রটাচ্ছে তা এখনও ধরা যায়নি। তা চিহ্নিত করার জন্য নানাভাবে চেষ্টা চলছে।