কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
তিনি পুলিসকে আরও জানান, গত ১২ জানুয়ারি অফিস থেকে ফেরার সময় একটি হীরে প্যান্টের পকেটে করে বাড়িতে আসেন। এরপরে তিনি সেই প্যান্টটি কাচার জন্য এক পরিচারককে দিয়ে দেন। ১৫ জানুয়ারি তাঁর হীরের কথাটি মনে পড়লে, তিনি বাড়িতে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। অনেক খোঁজার পরও হীরেটি পাননি। এরপরে তিনি বাড়ির সমস্ত পরিচারক, গাড়ির চালক সহ বাড়িতে যাঁরা কাজ করেন, সকলকেই হীরেটি দেখেছেন কি না, সেবিষয়ে খোঁজখবর নেন। কিন্তু সকলেই হীরে দেখার কথা অস্বীকার করে। এমনকী অভিযুক্ত অনিরুদ্ধ যাদবও সেটি দেখেনি বলেই বাড়ির মালিকদের জানায়। অভিযোগকারীর দাবি, ১৫ জানুয়ারি সন্ধ্যার পর থেকেই অনিরুদ্ধ বেপাত্তা হয়ে যায়। এরপরেই তাঁদের সন্দেহ হয়, অনিরুদ্ধ হীরেটি চুরি করে পালিয়ে থাকতে পারে। ১৬ জানুয়ারি গোটা ঘটনা জানিয়ে বিধাননগর পূর্ব থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই হীরের ব্যবসায়ী। তিনি দাবি করেন, হীরেটির মূল্য প্রায় ছ’ লক্ষ টাকা। এরপরেই পুলিস অভিযুক্ত অনিরুদ্ধর সন্ধান শুরু করে।
পুলিস তদন্তে নেমে জানতে পারে, অভিযুক্ত অনিরুদ্ধ যাদব বিহারের বাঁকা জেলার বাসিন্দা। সোমবার বাঁকা জেলায় অভিযুক্তর গ্রামের বাড়ির কাজ থেকেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সেখানকার আদালতে তোলা হলে, তার ট্রানজিট রিমাণ্ডও মঞ্জুর করা হয়। এরপরে এদিন ধৃতকে বিধাননগর আদালতে পেশ করা হলে, তাকে পুলিস হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।