কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
ওই মেডিক্যাল অফিসারের অভিযোগ, গত ৯ই জানুয়ারি এক ব্যক্তি জরুরি বিভাগে এক তরুণীকে ভর্তি করাতে এসেছিল। অথচ ভর্তি করার মতো কিছু হয়নি। ভর্তি না করায় তাঁকে হেনস্তা করে ওই ব্যক্তি। এমনকী, রাজনৈতিক দলের ভয় দেখিয়ে তাঁকে শাসানি ও গালিগালাজও করা হয়। পুলিশকে খবর দেওয়া হলে ওই ব্যক্তি এবং তরুণী চম্পট দেয়। তাঁর আরও অভিযোগ, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় এক মৃত ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে এসে তাঁর চিকিৎসার জন্য চাপ দেওয়া হয়। অভিযোগপত্রের শেষে ওই চিকিৎসক ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিককে লিখেছেন, ‘এই রুদ্রপুরে প্রতি রাত্রিতে শাসানির মুখে আর প্রাণভয় নিয়ে থাকতে অপারগ। পরিবেশটি নরকতুল্য। আশাকরি আপনি যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেবেন’।
এ ব্যাপারে ওই মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ ধীদীপন সরকারকে ফোন করা হলে তিনি বলেন, কথা বলার মতো মানসিক অবস্থা আমার নেই। এগরা হাসপাতালে আমাকে হেনস্তা করা হয়েছিল। তারপর আমাকে এই রুদ্রপুরে অস্থায়ী পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখানে কাজ করার মতো সুস্থ পরিবেশই নেই। তাই বাধ্য হয়ে পুরো বিষয়টি লিখিত দিয়ে আমি শনিবার দুপুর পর্যন্ত ডিউটি করে হাসপাতাল ছেড়ে বাড়ি এসেছি। তিনি বলেন, আমার সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমি আর ওই হাসপাতালে যাব না। এ ব্যাপারে বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক দেবব্রত মুখোপাধ্যায়কে ফোন করা হলে তিনি বলেন, আমি বিষয়টি এখনও শুনিনি। হয়ত ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক এখনও আমায় জানাননি। আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি কী হয়েছে।