কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এই ঘটনায় পড়ুয়াদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষুব্ধ হয়েছিল কর্তৃপক্ষ। উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া, রেজিস্ট্রার দেবজ্যোতি কোনার, কেউই মেনে নিতে পারেননি সমাবর্তন ভন্ডুল করার এই চেষ্টাকে। উপাচার্যের নির্দেশে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির সুপারিশে দু’জন ছাত্রকে এক বছরের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছিল। ১৮ জন ছাত্রছাত্রীকে সতর্কও করা হয়। পরে ওই দু’জনের সাসপেনশনের মেয়াদ এক বছর থেকে কমিয়ে ছ’মাস করা হয়। অনশনে সাসপেন্ড হওয়া দুই ছাত্রও রয়েছেন। অনশনকারীদের দাবি, ওই ছাত্রদের সাসপেনশন অবিলম্বে তুলে নিতে হবে। নাহলে অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশন চলবেই। এ প্রসঙ্গে অবশ্য কর্তৃপক্ষের কোনও মতামত পাওয়া যায়নি। তবে, কর্তৃপক্ষের কেউ বিষয়টিতে এখনই গুরুত্ব দিচ্ছেন না বলেই পড়ুয়াদের তরফে জানা গিয়েছে। পড়ুয়াদের নাকি আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার পরামর্শও দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।