কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
ব্রিগেডে প্রচুর মানুষের সমাগম হবে ধরে নিয়েই সেই মতো পরিকল্পনা তৈরি করেছেন লালবাজারের কর্তারা। ব্রিগেডে ঢোকার জন্য আটটি প্রবেশপথ থাকছে। মূল মঞ্চে কারা বসবেন এবং তার পাশের মঞ্চগুলিতে কারা থাকবেন, তা নির্দিষ্ট হয়ে গিয়েছে। কোন মিছিল কোন প্রবেশপথ দিয়ে ঢুকবে, তাও নির্ধারিত করে দেওয়া হয়েছে। যেহেতু সভায় একাধিক ভিভিআইপি থাকছেন, তাই তাঁদের নিরাপত্তায় আলাদা একটি সেল খোলা হয়েছে। যাঁরা তাঁদের আসা-যাওয়া থেকে শুরু করে নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল করবেন। এরজন্য মঞ্চের আশপাশে রাখা হচ্ছে কমান্ডো ও র্যা ফ। ড্রোনের মাধ্যমেও উপর থেকে চালানো হবে নজরদারি। লালবাজার সূত্রে খবর, মূল সভাস্থল ও তার আশপাশের এলাকায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। পুলিস কমিশনার রাজীব কুমার ছাড়াও একাধিক ডেপুটি কমিশনার থাকছেন সেখানে। এছাড়াও রাখা হচ্ছে অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার ও অন্যান্য পদমর্যাদার অফিসাররা। শুধু মূল মঞ্চই নয়, যে রাস্তা দিয়ে মিছিল আসবে, সেখানে পর্যাপ্ত সংখ্যায় পুলিস কর্মী রাখা হচ্ছে। যেহেতু ইতিমধ্যেই সমাবেশের জন্য সমর্থকরা আসতে শুরু করেছেন, তাই আজ অর্থাৎ ১৮ তারিখ থেকে নির্দিষ্ট সংখ্যায় পুলিস কর্মীরা রাস্তায় থাকবেন। যাতে দূর-দূরান্ত থেকে যাঁরা আসছেন, তাঁদের কোনও অসুবিধা না হয়। ২৪ ঘণ্টাই থাকবে এই অতিরিক্ত ফোর্স। ১৯ তারিখ সকাল থেকেই রাস্তায় থাকবেন পদস্থ পুলিস কর্তারা। লালবাজারের কন্ট্রোল রুম থেকে চলবে নজরদারি। ব্রিগেড চত্বরে থাকছে থাকছে একাধিক ওয়াচ টাওয়ার ও সিসিটিভি। এর বাইরে গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাতেও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নজর রাখবে পুলিস। সবমিলিয়ে থাকছে ২০০’র বেশি পুলিস পিকেট। রাখা হচ্ছে ১৫টি ডিএমজি টিম। এছাড়াও রাখা হচ্ছে কুইক রেসপন্স টিম ও ১৫টি অ্যাম্বুলেন্স।