তীব্র দাবদাহে প্রাণ যায় যায় অবস্থা। তার মধ্যেই প্রচারে বেরতে হচ্ছে প্রার্থীদের। সঙ্গে থাকছেন স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা। গরমের হাত থেকে বাঁচতে কিছুটা হেঁটেই জিরোতে দেখা যাচ্ছে কর্মী-সমর্থকদের।
উত্তর কলকাতায় তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠী কোন্দল যেন থামছেই না! এবার দলের ‘প্রভাবশালী’ অংশের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে আমরণ অনশনে বসলেন ৪৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার মোনালিসা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আগামী ১৯ এপ্রিল রাজ্যে প্রথম দফার লোকসভা নির্বাচন। দেশ তথা রাজ্যে সুষ্ঠুভাবে সাতদফা ভোট করতে ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আগামী ২০ মে, পঞ্চম দফায় রাজ্যের বেশ কয়েকটি লোকসভা আসনের পাশাপাশি উলুবেড়িয়াতেও নির্বাচন হবে।
আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। নেই কোনও কাছের বন্ধু-বান্ধবও। তাই মৃত্যুর প্রায় ৩-৪ বছর পর তালাবন্ধ বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে রাজীব বড়ালের (৪০) কঙ্কাল। মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখতে কলকাতার আর জি কর হাসপাতালে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে সেই নরকঙ্কাল।
রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সমালোচনামূলক মন্তব্য করায় গত ৪ ডিসেম্বর সঞ্জীব পালকে তৃণমূলের সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের কোর কমিটি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বদলি করা হয়েছিল নবান্ন থেকেও। আর বৃহস্পতিবার জানিয়ে দেওয়া হল, তাঁর নেতৃত্বাধীন ফেডারেশন অব সেক্রেটারিয়েট এমপ্লয়িজ নামে সংগঠনের সঙ্গে রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের কোনও সম্পর্ক নেই। ওই সংগঠনটি মূল সংগঠনের সচিবালয় শাখা বলেও স্বীকৃত বা পরিগণিত নয়। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের দুই আহ্বায়ক সৌম্য বিশ্বাস ও দিব্যেন্দু রায় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সেকথা জানান। সেই সঙ্গে আগামীকালের ব্রিগেডে সরকারি কর্মচারীদের উপস্থিত থাকার জন্য আহ্বান জানানো হয়। তবে সঞ্জীব পাল জানিয়েছেন, ফেডারেশন অব সেক্রেটারিয়েট এমপ্লয়িজ-ই একমাত্র স্বীকৃত সংগঠন। সরকারের স্বরাষ্ট্র দপ্তরের প্রশাসনিক সংস্কার ও কর্মিবর্গ দপ্তর থেকে অনুমোদিত হাই পাওয়ার কমিটির সদস্য এর প্রতিনিধি। সেই কমিটির চেয়ারম্যান হলেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র আর কো চেয়ারম্যান হলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে সরকারি কর্মচারীদের একটি অনুষ্ঠানে সরকারের কিছু সমালোচনা করে মন্তব্য করেছিলেন সঞ্জীব পাল। সেই বক্তব্য ভাইরাল হয়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ হন নবান্নের শীর্ষকর্তারা। তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে বদলি করে পরিবহণ ভবনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তাঁর এই বদলির নির্দেশের পরে কিছু সরকারি কর্মী ও সংগঠনের নেতা নবান্নে জড়ো হয়েছিলেন। তাঁদেরও উত্তরবঙ্গে বদলি করে দেওয়া হয়েছে। এরপরও সঞ্জীববাবু ফেডারেশন ও সেক্রেটারিয়েট এমপ্লয়িজ সংগঠনের ব্যানারে সভা করছিলেন। বুধবারই রাজভবনে তিনি সরকারি কর্মচারীদের নিয়ে সভা করেন। যার ফলশ্রুতিতে এই সংগঠনের সঙ্গে তৃণমূল সমর্থিত কর্মচারী ফেডারেশনের কোনও যোগ নেই বলে জানিয়ে দেওয়া হল।
