রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিন মেয়র বলেন, শহরে প্রায় দেড় লক্ষ কুকুর রয়েছে। তাদের নির্বীজকরণের জন্য যে উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল, তা হয়নি। সেকারণেই এই অস্থায়ী ডগ পাউন্ডের সিদ্ধান্ত। এই অস্থায়ী শিবিরে প্রতিদিন এক থেকে দেড় হাজার কুকুর নির্বীজকরণ করা হবে। যার জন্য এত বড় পরিকাঠামো তৈরি করা হচ্ছে। প্রতিদিন এই বিশাল পরিমাণ নির্বীজকরণের জন্য চুক্তিভিত্তিক পশু চিকিৎসক নিয়োগ করা হবে। ন্যূনতম ৩০ জন চিকিৎসক নিয়োগ হবে। এব্যাপারে স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। দ্রুত এই চিকিৎসক নিয়োগ করতে বলা হয়েছে। বর্তমানে পথ-কুকুর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কাউকে কামরাচ্ছে, যেখানে সেখানে মলমূত্র ত্যাগ করছে। জঞ্জাল অপসারণ বিভাগের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। যাতে প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন করে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করা হয়। তাঁরা এই মলমূত্র প্রতিদিন পরিষ্কার করবে। তিনি দাবি করেন, কুকুরের সংখ্যা যে পরিমাণ বেড়েছে, সেই পরিমাণ নির্বীজকরণ হয়নি। এব্যাপারে আরও বেশি করে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। কুকুরের নির্বীজকরণ পর্যাপ্ত আকারে হয়নি, সেকথা স্বীকার করে নিয়ে তিনি বলেন, আগামীদিনে এব্যাপারে আরও কিছু উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তবে স্বাস্থ্য বিভাগের এক আধিকারিকের কথায়, কুকুরের সংখ্যা বাড়লেও তা দেড় লক্ষ হবে না। কারণ, দেড় লক্ষ হলে, এক-একটি ওয়ার্ডে গড়ে ১২০০টি কুকুর থাকতে হবে। যা বর্তমানে নেই। একইসঙ্গে, কুকুরের নির্বীজকরণের পর অন্তত ১০দিন তাদের সেখানে রাখতে হয়। সেক্ষেত্রে দেড় হাজার কুকুর নির্বীজকরণ করতে হলে আরও বড় পরিকাঠামো প্রয়োজন। সেটা তৈরি না হলে পুরো ভাবনাই জলে যাবে।