পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কলকাতা পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় শহরের বেআইনি নির্মাণ বন্ধে পুরসভার বিল্ডিং অ্যাক্টে একাধিক সরলীকরণ করেছিলেন। তাতে তেমন কোনও সুবিধা হয়নি। পুর রাজস্বে ঘাটতি যেমন বেড়েছে, তেমনই সরলীকরণের সুযোগ নিয়ে অবৈধ নির্মাণের বাড়বাড়ন্ত হয়েছে। কিন্তু এই নির্মাণকারীদের কেন শোকজ করা হবে না বা কেন কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না? কোনও অবৈধ নির্মাণ বন্ধের নোটিস দেওয়া অথবা তা ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত মেয়রের মাধ্যমেই অনুমোদিত হয়। পুর আইনের ৪০০ (১) ধারার এই ফাইল বিল্ডিং বিভাগ থেকে সরাসরি মেয়রের কাছে যেত। সেখানে অনুমোদনের পরেই বিল্ডিং বিভাগ তা কার্যকর করত। কিন্তু এবার স্পেশাল কমিশনারের কাছে আগে সেই ফাইল যাবে। সে বিষয়ে কোনও প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা থাকলে তিনি বিল্ডিং বিভাগের আধিকারিকদের কাছে তা তলব করতে পারেন। অথবা ফাইল বিল্ডিং বিভাগেও পাঠিয়ে দিতে পারেন। তাতে মেয়রের কাজও অনেকটা কমবে। স্পেশাল কমিশনাররের কাছ থেকে ফাইল খতিয়ে দেখে আসার মেয়র তা সহজেই ছাড়তে পারেন। অবশ্য তারপরেও যদি ওই ফাইলের ব্যাপারে মেয়রের কিছু জিজ্ঞাসা থাকে, তিনি তা করতে পারবেন।