বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
জয়নগরে তৃণমূল বিধায়ক যুব শিবিরের অনুগত বিশ্বনাথ দাসের ঘনিষ্ঠ সরফুদ্দিনের সঙ্গে পাল্টা শিবিরের নেতা গৌর সরকার অনুগত আবদুল কাহার মোল্লা ওরফে বাবুয়ার এলাকা দখল নিয়ে অনেকদিন ধরে বিরোধ চলছে। যদিও এক সময় বাবুয়া, সরফুদ্দিন খান তৃণমূল কংগ্রেসের একই গোষ্ঠীভুক্ত ছিল। পরবর্তী সময়ে গৌর সরকারের সঙ্গ ত্যাগ করে বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস যুব শিবিরের চলে আসায় সরফুদ্দিন তাঁর সঙ্গে চলে আসেন। এরপর গোটা জয়নগর শহর জুড়ে বিধায়কের হয়ে ছড়ি ঘোরাতে থাকে সরফুদ্দিন। তাতেই গৌর সরকারের অনুগত বাবুয়া কোণঠাসা হয়ে পড়ে। সিআইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, এজন্য সরফুদ্দিনকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা হয়। তাতে বাবুয়া ছিল মূল মাথা।
জানা গিয়েছে, খুনের পর বাবুয়া কলকাতার নানা জায়গাতে গিয়ে আত্মগোপন করে থাকার চেষ্টা করে। কিন্তু গোয়েন্দারা যখন চারপাশে তল্লাশি শুরু করে সেই সময় কলকাতা ছেড়ে পালায়। নয়াদিল্লির নেহরু বিহারের দয়ালপুরে বাবুয়া তার এক আত্মীয়বাড়িতে গিয়ে ঠেক নেয়। তা এতটাই ভিতরে কারও পক্ষে জানা সম্ভব নয়। মোবাইল ফোনের টাওয়ার ধরে বাবুয়ার লোকেশন পাওয়া যায়। তার সঙ্গে গ্রেপ্তার করা হয় আবুল হোসেন মিস্ত্রি এবং মনিরুদ্দিন গাজিকেও।