বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর আগে বাগানবাটি গ্রামের বাসিন্দা কৃষ্ণের সঙ্গে ওই গ্রামেরই সুলতা বাস্কের বিয়ে হয়। মৃতার পরিবারের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই পণ বাবদ ৫০ হাজার টাকা দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকে শ্বশুরবাড়ির লোকেরা। বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনতে পারবে না জানানোর পর থেকেই সুলতাদেবীর উপর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন শারিরিক ও মানসিক অত্যাচার শুরু করে। দিনের পর দিন অত্যাচারের মাত্রা বাড়তে থাকায় সহ্য করতে না পেরে কয়েক দিন আগে সুলতাদেবী বাপের বাড়িতে চলে যান। মঙ্গলবার সেখানেই কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা করেন। পরিবারের লোকেরা তাঁকে শ্রীরামপুর মহকুমা হাসপাতালে ভরতি করেন। বুধবার রাতে সুলতাদেবী মারা যান। বৃহস্পতিবার তাঁর বাপের বাড়ির লোকেরা জামাই সহ শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে হরিপাল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তার পরিপ্রেক্ষিতেই পুলিস আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে স্বামী সহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে।